যে যেদিক দিয়ে পারছে চালাচ্ছে গাড়ি মানছে না কোন নিয়ম । এতে সড়কে বাড়ছে বিশৃঙ্খলা আর সাথে বেড়েই চলেছে যানজট । আবার প্রভাব থাকলেই ইচ্ছে মতো যেকোন নাম দিয়েই বাস নামিয়ে আবার সেটি যেকোন রুটেই চালাচ্ছেন বাস মালিকরা । নেই কোন রুট পদ্ধতি বা অনুমতি কোম্পানি ব্যবস্থা ও । এই বিশৃঙ্খল পরিবহন মালিকদের সুশৃঙ্খল করতে একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির অধীনে রুট পদ্ধতিতে বাস চালাতে বছর খানেক আগে উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ।
মঙ্গলবার বাস রুট ন্যাশনাল কমিটি এর সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে বৈঠক শেষে মেয়র তাপস জানান ঢাকার চর থেকে কাচপুর পর্যন্ত পগেলা এপ্রিল থেকে যে বাস রুট চালু হওয়ার কথা রয়েছে তার ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে কিলোমিতার প্রতি ২ টাকা ২০ পয়সা । মেয়র তাপস জানান তিনি বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর কে জানিয়েছেন ১০০ কোটি টাকা সহজ ঋণ প্রদানের জন্য এবং এটি পাবেন বাস মালিকরা ।
কোন রুতে কত গুলো বাস চলবে কিভাবে চলবে বা কোন পদ্ধিতে তা বন্টন হবে তা এখনো চুড়ান্ত হয় নি । যদিও এই রুটের বাস ও যাত্রী ছাওনির জন্য ইতিমধ্যেই জাউগা চিনহিত করে রেখেছে এবং কাজ শেষ হয়েছে বলে জানান মেয়র তাপস । এছাড়া শহরের মধ্যে থাকা বাস টার্মিনাল গুলো বাহিরে সরাতে চিনহিত করা ৪ টি জায়গা হস্তান্তর এর কাজ খুব শিগ্রই শুরু হবে বলে জানান মেয়র ফজলে নূর তাপস । মেয়র আশা করছেন এই সমস্যার সমাধান এর ফলে ঢাকায় আগের মতো জ্যাম থাকবে না সড়কে আসবে শান্তি । আর দেশের মানুষ সস্তিতে চলাফেরা করতে পারবে ।