নিয়ন্ত্রণে আসতে শুরু করেছে ভোগ্যপণ্যের দাম

গত ছয় মাসের বেশি সময় ধরে অস্থির ভোজ্য তেলের বাজার । এরই মধ্যে সব ধরনের তেলের দাম মন প্রতি বেড়েছিল এক হাজার টাকার বেশি । তবে এ সপ্তাহে মন প্রতি ২০-৩০ টাকা তেলের দাম কমেছে এটাই এখন সবচেয়ে বড় সান্ত্বনা । ভোগ্য পণ্য এর সরবরাহ বাড়ছে আর দাম বাড়ানোর অজুহাত ও তেমন নেই । তুবে ব্যবসায়ীরা বলছেন ইন্টারন্যাশনাল বাজারে ভোগ্য পণ্য এর দাম বাড়লে হয়তোবা কিছু কিছু পণ্য এর দাম বাড়ার সম্ভবনা রয়েছে ।
চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ স্বাভাবিক থাকায় কেজিতে ২-৩ টাকা কমেছে আদা এবং রসুনের দাম । কিন্তু এদিকে পেঁয়াজের বাজার আবারো অস্থির হতে শুরু করেছে । এক সপ্তাহে পেঁয়াজের কেজি প্রতি দাম বেড়েছে ৫ টাকা । এদিকে ক্রেতা কমে যাওয়ায় চিনর দাম ও কমেতে শুরু করেছে । বর্তমানে প্রতি মন চিনি বিক্রি হচ্ছে ২৩৫০ টাকা দরে ।
চট্রগ্রাম বন্দর দিয়ে আমদানি করা সব ধরনের ভোগ্য পণ্য নিয়ে আশা হয় খাতুন গঞ্জে । এরপর পাঠানো হয় দেশের বিভিন্ন বাজারে । আর এইখানে প্রতিদিন বেচাকেনা হয় কয়েক হাজার কোটি টাকার পণ্য । কিন্তু করোনার কারণে বেচা বিক্রি বেশ অনেকটাই কমে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন এখানকার স্থানীয় ব্যবসায়িরা ।
আর এদিকে ক্রেতা না থাকায় তাদের করোনার ক্ষতি কাতীয়ে উঠতে বেশ হিমশিম খেতে হচ্ছে । ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন আসন্ন রোজায় তাদের ব্যাবসা বাড়বে এবং তারা করোনার ক্ষতি কাটিয়ে আবার আগের মতো কর্ম চাঞ্চল্য ভাবে কাজ করবেন । দেশের এই বাজারে দৈনিক হাজার হাজার টন ভোগ্য পণ্য আমদানি হয় তারপর এখান দেশের ঢাকার কারওয়ান বাজার সহ বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয় ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *