জনসাধারণের মাঝে দিন দিন কমছে স্বাস্থ্য বিধি মানার প্রবনতা । ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সুরক্ষায় যখন স্কুল কলেজ বন্ধ তখন ও অভিবাবকরাই সন্তানদের নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিভিন্ন পর্যটন এলাকায় । আবার এদিকে কেউ কেউ দিচ্ছেন অদ্ভুত সব যুক্তি । এরকম উদাসীনতাকে ঝুকিপূর্ণ বলছেন চিকিৎসকরা । ২০২০ সালে করোনা মহামারি ধমকে দেয় সবকিছু । লকডাউন কাটিয়ে নিয়মের বেড়াজালে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে জনজীবন ।
সীমিত পরিসরে খুলে দেয়া হয় অফিস আদালত সহ পর্যটন এলাকা । কিন্তু এক্ষেত্রে জুড়ে দেয়া হয় স্বাস্থ্যবিধি মানার শর্ত । দীর্ঘ দিন ঘড় বন্দী থেকে হাপিয়ে উঠা মানুষজন পরিবার পরিজন নিয়ে ছুটতে থাকেন পর্যটন এলাকায় । তবে বেশির ভাগ এলাকাতেই নেই নিয়ম মানার বালাই । আগামীর ভবিষ্যৎ সুরক্ষায় স্কুল কলেজ যখন বন্ধ তখন সন্তানদের নিয়ে এভাবে ঘুরে বেড়ানোর যৌক্তিকতা কতটুকু ।
বিধি নিষেধ সব অমান্য করে ঢলনামা মানুষের কেউ কেউ দিচ্ছেন অদ্ভুত সব যুক্তি । চিকিৎসকরা বলছেন করোনা থেকে মুক্তি মেলেনি এখন ও তাই সব ক্ষেত্রে সচেতনতা এখন থাকা উচিৎ । চিকিৎসকরা বলছে নিজেরা সচেতন না হলে সরকারের কোন পদক্ষেপই কাজ হবে না । তাই নিজে থেকে নিজেকে সুরক্ষা দিতে হবে নাহলে করনার ঝুকি এখনো থেকে গেছে ।
মানুষ যদি এভাবে স্বাস্থ্য ঝুকি উপেক্ষা করে এভাবে বাহিরে ঘোড়াফেরা করতে থাকে তাহলে খুব শীঘ্রই বাংলাদেশের মানুষ করোনার দ্বিতীয় ঢেউ দেখবে । স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন করোনার ঝুকি এখনো সেই আগের মতই রয়ে গেছে তাই কোন ভাবেই করোনাকে উপেক্ষা করে এইভাবে বাহিরে ঘোড়াঘুড়ি ঠিক নয় ।